আজকের এই টিপস গুলো আপনার জীবনের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হতে চলেছে। যেগুলো আপনার ব্রেইন এর স্মৃতিশক্তি ও বুদ্ধিমত্তা কে বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করবে। জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে এই টিপস গুলো আপনার কাজে লাগবে। আপনার চিন্তাভাবনা ও জীবনের উপর ফোকাস যদি সঠিক হয়ে থাকে, তবে জীবনের প্রত্যেকটি অবস্থাতেই এই টিপস গুলো আপনাকে সামনে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে। তা আপনার পড়াশোনার ক্ষেত্রে হোক চাকরির ক্ষেত্রেই হোক কিংবা ব্যবসা এই টিপস গুলো হয়তো আপনার ভাগ্যের চাকা কে সম্পূর্ণ ঘুরিয়ে দেবে।
তাই আপনাদের রিকুয়েস্ট যা কিছুই হয়ে যাক না কেন আজকের এই টিপস গুলি কে অন্তত একবার অবশ্যই শেষ পর্যন্ত দেখুন। কারণ এই টিপস গুলো তেই আমরা আপনাদের সঙ্গে এমন কিছু ইউনিক টিপস শেয়ার করতে চলেছি যা আপনার ব্রেইনের সমস্ত নিউরনস গুলিকে পুরোপুরি এক্টিভেট করতে সাহায্য করবে। সব সময় আমাদের মধ্যে একটাই প্রশ্ন আসতে থাকে যে আমাদেরকে এমন কি করার দরকার, যাতে আমাদের অ্যাক্টিভিটি ফোকাস আর ব্রেইনের মধ্যে কার নিউরনস কানেকশন মজবুত হয়।
তাই আজকের এই টিপস গুলিতে আপনারা এমন কিছু ইউনিক পয়েন্ট সম্পর্কে জানতে পারবেন যা প্রত্যেক জিনিয়াস বা সফল ব্যক্তি প্রতিনিয়ত করে থাকেন। তবে তার মানে অবশ্যই এটা নয় যে তিনি জিনিয়াস তাই তিনি এই কাজ গুলিকে প্রতিদিন করেন। আপনাদের এই ধারণাটি হয়তো সম্পূর্ণ ভুল। আসল ব্যাপার তো এটাই যে তিনি এই কাজগুলি কে প্রতিদিন ফলো করেন, তাই তিনি একজন জিনিয়াস।
তাই আপনিও যদি আপনার লাইফ এ একজন জিনিয়াস ব্যক্তি হয়ে উঠতে চান, তাহলে আজ থেকেই এই টিপসগুলো ফলো করতে শুরু করুন। তাহলে চলুন আর বেশি কথা না বাড়িয়ে আজকের টপিক্ শুরু করা যাক।
বুদ্ধিমত্তা ও স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ৫ টি সহজ উপায় » This 5 Way To Increase Intelligence:
» নাম্বার ১: উল্টো হাতে ব্রাশ করা যা নতুন নিউরন তৈরি হয়, হ্যা এটি জীবনের একটি খুবই অসাধারণ একটি ফ্যাক্ট, এখন আপনাদের হয়তো মনে হতেই পারে যে উল্টো হাতে ব্রাশ করলে তা আবার ব্রেইনের উপর কি এমন প্রভাব ফেলবে। কিন্তু আপনাদেরকে বলতে চাই, যখন আমরা নতুন কোনো কাজ করি তখন আমাদের ব্রেইনে ও নিউরনস এর নতুন নতুন কানেকশন তৈরি হতে থাকে। প্রায় প্রত্যেক দিনই আমরা একিই হাতে ব্রাশ করি।
কিন্তু যখনই আমরা অন্য হাতে ব্রাশ করতে শুরু করি তখনই আমাদের ব্রেইন অ্যালার্ট হতে শুরু করে এবং নিউরন কানেকশন গুলি ও আরো মজবুত হতে শুরু করে। শুধু তাই নয় নতুন নতুন সেলস্ ও গঠন হতে শুরু করে, যা আমাদের ব্রেইন এ এক নতুন প্রভাব ফেলতে থাকে।
যখন আপনি প্রতি দিনের মতো এক হাতে ব্রাশ করার বদলে হাত পরিবর্তন করবেন। যেমন ধরুন যদি আপনি প্রতিদিন ডান হাতে ব্রাশ করেন, তবে আপনি বাম হাতে ব্রাশ করতে শুরু করুন। আর যদি আপনি বাম হাতে ব্রাশ করে থাকেন তবে ডানহাতে ব্রাশ করতে শুরু করুন। যখন আপনি এই কাজটি করতে শুরু করেছেন, তখন বুঝতে পারবেন যে এই কাজটি আপনার পক্ষে একটু সমস্যার বিষয় হয়ে পড়েছে। কিন্তু এই কাজটিকে প্রতিদিন করতে থাকুন এবং ব্রাশ কে ঠিকমত চালনা করার চেষ্টা করুন।
রিসার্চ বলে রোজই তো আমরা একই হাতে ব্রাশ করি। যার জন্য আমাদের ব্রেইনের একই পার্ট গুলি অন হয়। কিন্তু যখনই আমরা অন্য হাতে ব্রাশ করা শুরু করি তখনই আমাদের ব্রেইনের এমনই একটা পার্ট খুলে যায়, যা সাধারন দিন গুলোতে হয় না। এর ফলে আমাদের ব্রেইন আরো সক্রিয় হতে শুরু করে আর এখান থেকেই শুরু ম্যাজিক। অর্থ্যাৎ যদি আপনি হঠাৎ করে অন্যহাতে ব্রাশ করতে শুরু করেন, তবে আপনার ব্রেইন সেলস এবং নিউরন কানেকশান বৃদ্ধি পেতে শুরু করবে। যার ফলে এমন সব আইডিয়া আপনার মাথায় আসতে থাকবে, যা আপনাকে একজন জিনিয়াস মানুষে পরিণত করবে।
» নাম্বার ২
সেটার রিয়েল এস্টেট গোল প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকা প্রয়োজন। রিসার্চ বলে যখন আমাদের জীবনের নির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য থাকে, তখন আমাদের ব্রেইন ফুল পাওয়ারের সঙ্গে কাজ করতে পারে। আর ঠিক এই কারণেই বৃদ্ধ বয়সে মানুষের ব্রেইন কম শক্তিশালী হয়ে পড়ে। কারণ তখন নির্দিষ্ট লক্ষ্য পূরণ হয়ে যায়।
চাকরি থেকে রিটার্ন হয়ে যাওয়ার পর বেশিরভাগ মানুষই তার লাইফ এ অন্য কোনো গোল নিয়ে এগুনোর চেষ্টা করে না। তবে কিছু কিছু ব্যাক্তি এমনও রয়েছেন যারা তাদের লাইফে রিটায়ারমেন্টের পারেও কোন নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে চলেন। যদিও এই বয়সে বেশিরভাগ মানুষই আর কোন লক্ষ্যের দিকে পা বাড়ান না।
অর্থাৎ যতদিন আপনার জীবনে কোনো লক্ষ্য থাকে ততদিন আপনার ব্রেইনের সিগন্যাল যেতে থাকে, যে হ্যাঁ এই শরীরে এখনো শক্তির প্রয়োজন। যাতে করে আপনি আপনার লাইফের সমস্ত লক্ষ্য কে পুর করতে পারবেন। এর ফলে আপনার ইন্টেলিজেন্স অর্থাৎ বুদ্ধিমত্তা আরও বৃদ্ধি পেতে থাকে, আর অপরদিকে যদি আপনি জীবনে কোন লক্ষ্য না রাখেন তবে আপনার ব্রেইন আরো ইনএকটিভ হয়ে পড়বে ও সঠিকভাবে কাজ করবে না। তাই জীবনে যে কোন লক্ষ্য থাকতে পারে, তা পরীক্ষায় নাইন্টি পার্সেন্ট মার্ক পাওয়াই হোক বা টিপ করাই হোক। কোনো চাকরি পাওয়া হোক অথবা চাকরিতে প্রমোশন পাওয়া বা কোনো রিলেশন শিপের ক্ষেত্রেই হোক না কেন। আপনার শরীরের সম্পূর্ণ ইনার্জি ঐ লক্ষ্যের পেছনে লাগিয়ে দিন।
যতক্ষণ আপনার জীবনে কোনো লক্ষ্য থাকবে ততক্ষন আপনার শরীরে আপনার ব্রেইনে এনার্জি থাকবে। যতটা প্যাশনেট ভাবে আপনি লক্ষ্য পূরণ করতে থাকবেন, ততই আপনার লক্ষ্য আরও উচ্চতর দিকে বৃদ্ধি পেতে থাকবে। আপনার ব্রেইন আরও দ্রুত কাজ করতে থাকবে আর আপনি আরো একজন জিনিয়াস মানুষ হয়ে উঠতে থাকবেন।
» নাম্বার ৩
ডাইরি লিখুন বা নিজের জীবনী লিখুন। ইতিহাসের যত বড় বড় জিনিয়াস আছেন যেমন লিওনার্দো দা ভিঞ্চি, আইনস্টাইন তাদের জীবনের জার্নাল মেন্টেন করতেন। এমনকি পৃথিবীর যত বুদ্ধিমান ব্যক্তি রয়েছেন তাদের মধ্যেও এই গুণটি কমন পাওয়া গেছে। তাই আপনাকে রিকমেন্ট কোরবো রোজ ডাইরি লিখুন। যদি আসল ডায়েরিতে লিখতে অসুবিধা হয় তবে মোবাইলের মধ্যে নটসে লিখতে পারেন।
রিয়েল লাইফে লিখতে না চাইলে মোবাইলে লিখুন। আর আপনার মোবাইল টি পাসওয়ার্ড দ্বারা লক করুন যার ফলে আপনার পার্সোনাল কথা গুলিকে কেউ পড়তেও পারবে না। আপনার পুরো দিনে আপনি কি কি করলেন তা ঘুমানোর আগে অবশ্যই একবার চিন্তা করুন। আজকালকার দিনে কিছু কিছু ব্যক্তির এটাও মনে থাকে না। যে আজ সকালে তিনি কি খেয়েছেন। আর কিছু কিছু ব্যাক্তি আবার তা চিন্তা করার চেষ্টাও করেন না।
কারণ বেশিরভাগ মানুষেরই এই সম্পর্কে কোন ধারনাই নেই। যে এটা তার ব্রেইন মেমোরি পাওয়ার কে কতটা বাড়াতে পারে। তাই রাত্রে শোয়ার আগে সারাদিন কি কি ঘটলো তা ডায়রিতে লিখুন। কোন ভাল কাজ করলে তাও লিখুন। যদি কোন খারাপ কাজ করে থাকেন কিংবা কোনো খারাপ ঘটনা আপনার সঙ্গে ঘটে থাকে সেটাও লিখুন। অনেকটা রিল্যাক্স করে দেবে। তার সাথেই এটি আপনার মেমোরিতে এমন সব ইফেক্ট ফেলবে যা আপনার মেমোরি কে স্ট্রং করে তুলবে। আপনার মেমোরিকে স্ট্রং করে তোলার এটি একটি অসামান্য পদ্ধতি। তাই আজ থেকেই নিজের জীবনী কে নোটসে লেখার চেষ্টা করুন। যা আপনার ব্রেইনের এক্সেসাইজ হিসাবে কাজ করবে। আর আপনার ব্রেইন এবং আপনার বুদ্ধিমত্তা কে এক্সট্রিম পর্যায়ে নিয়ে যেতে প্রচুর সাহায্য করবে।
» নম্বর ৪
প্রকেস্ট্রিনেশন বন্ধ করুন। অর্থাৎ কাল করবো এই কথাটি আপনার লাইফের ডিকশনারি থেকে সম্পূর্ণ ডিলিট করে ফেলুন। পৃথিবীতে যত কম বুদ্ধিমত্তা যুক্ত লোক রয়েছেন তাদের মধ্যে একটি কমন পাওয়া গেছে। যে তারা প্রকাস্ট্রিনেশন বেশি করে থাকেন। যেমন ধরুন আপনার কোন কাজ ইমিডিয়েট শুরু করতে হবে। এবং আপনি হয়তো বলেন না এখন আর ভালো লাগছে না। এখনো অনেক টাইম আছে এই কাজটিকে পরে করে ফেলবো এখন যাই। একটু টিভি দেখে ফেলি সিরিয়াল দেখি একটা মুভি দেখি। একটু ফেসবুক আর হোয়াটসঅ্যাপটা ও দেখি কে কে এসএমএস করল। এই সব ধরনের মানুষ তার নিজের ব্রেইনক সব সময় কম ব্যবহার করেন।
যদি আপনিও চান আপনার ব্রেইনের তালা খুলে তার শক্তিকে পুরোপুরি কাজে লাগাতে, তবে এই প্রকাস্ট্রীনেশন বন্ধ করুন। জীবন থেকে কাল করব কথাটি সম্পূর্ণ মুছে ফেলুন। এখন আপনার হয়তো মনে হতেই পারে যে এটা কিভাবে সম্ভব, এর কি কোন সহজ উপায় রয়েছে। তাহলে আমি আপনাদেরকে বলতে চাই, যে কোন কাজকে কাল থেকে করব এটি বলার আসল কারণ হল আপনি ওই কাজটিকে খুবই বৃহৎ আকারে দেখছেন, কাজটিকে হেভিওয়েট, বা বোঝার মত নিজের লাইফে নিচ্ছেন। তাই আপনার ঐ কাজটি কে আপনি ছোট ছোট ভাগ করে নিন। এবার পুরো কাজটির বদলে একটি ছোট ভাগের উপরেই সপূর্ণ প্রকাশ দিন, এবং তা কমপ্লিট করুন।
এরপর ধাপে ধাপে পরবর্তী ভাগের দিকে এগিয়ে যান। এতে আপনার ঐ কাজটি আরও অনেক সহজ হয়ে উঠবে। এবং কাল করবো এই অভ্যাসটি থেকে আপনি মুক্তি পাবেন। মনে করুন আপনাকে পুরো সিলেবাস টা একবারে পড়তে হবে! যা আপনার পক্ষে খুবই সহজ কাজ নয়। তাই আশঙ্কায় আপনার ব্রেইন হয়তো আপনাকে বলতে থাকবে ছাড় ভাই ছাড় এখন একটু টিভি দেখি নেই। কাল থেকে ঠিক করে নেব তাই আপনি সামান্যটুকুও পড়তে পারেন না। তাই এটাকে একটা পুরো সিলেবাস হিসেবে না দেখে, একটা পেজ হিসাবে দেখুন। আর যখন আপনি এই পেজটিকে পড়ছেন তখন বাকি পেজগুলিকে মাথা থেকে সরিয়ে দিন। এতে আপনার ঐ সিলেবাস টা মনে হবে। কিন্তু যদি একটা পেজ পড়ার সময় বাকি পেজ গুলোর দিকেও আপনি মন দেন। তবে তখন আপনার মনে হবে আরে ইয়ার আরো এতটা পড়া বাকি আছে। ব্যাস তখন আপনার মন আপনাকে বলতে শুরু করবে ছেড়ে দে কাল দেখা যাবে।
তাই আসল ব্যাপারটি হল কাজের সময় জিনিয়াসদের মতন শুধুমাত্র একটি কাজের উপর এই ফোকাশ্ করুন ও বাকি কাজ গুলি কে দূরে সরিয়ে দিন। এবং প্রত্যেক মুহূর্তে কাজ করার সময় ওই কাজের ফলে আপনার জীবনে কী লাভ হতে চলেছে সেই সম্পর্কে ভাবুন। আপনি এক্সামে টপ করবেন কিনা এটা অবশ্যই আপনার হাতে নেই। তবু আপনাকে পুরো চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। এমন তো হতেই পারে যে আপনি টপ হয়ে যেতে পারেন। তাই প্রত্যেক মুহূর্তে কাজ করার সময় ওই কাজ থেকে আপনার কী লাভ হতে চলেছে তার সম্পর্কে ভাবুন। এবং আপনার কাজটিকে থেকে ছোট ছোট স্টেপে ভাগ করে নিন এবং ছোট ছোট ভাগ গুলো ফোকাশ করতে করতে সামনের দিকে এগিয়ে চলুন। তবেই আপনি কাল করবো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারবেন। এবং প্রতিটি কাজই আনন্দের সঙ্গে করতে পারবেন।
» নাম্বার ৫
প্রেজেন্ট বা বর্তমানকালে থাকুন আমরা সকলেই জানি যে টেনশন স্ট্রেস এসব কতটা খারাপ দিক। এই টেনশন আমাদের ব্রেইনে বিষের মতন কাজ করে। টেনশন এর প্রধান কাজ হল কোন কাজ কে নিয়ে চিন্তা করে দুঃখ পাওয়া। অর্থাৎ যেটা আপনার লাইফে ঘটে গেছে সেটাকে ঘিরে কষ্ট পাওয়া, বা ভবিষ্যতে যেন আপনার সঙ্গে কোন খারাপ না হয়ে যায় তা নিয়েই চিন্তা করতে থাকা। কিন্তু রিসার্চে এটা জানা গেছে এই দুটি জিনিসই আমাদের ব্রেইনের ক্ষেত্রে খুবই ক্ষতিকারক। যা আমাদের ব্রেইনকে ফুল পাওয়ারের সঙ্গে কাজ করতে বাধা সৃষ্টি করে।
আপনার ব্রেইন তখনই ফুল পাওয়ারের সঙ্গে কাজ করতে পারবে। যখন আপনি প্রেজেন্ট মোমেন্টে থাকবেন। এবং আপনাদেরকে আগেই বলেছি কোন কাজকে কয়েকটি ছোট ছোট পর্যায়ে ভাগ করুন এবং তাদের উপরই এক এক করে ফোকাশ করুন। এবং এভাবেই নিজের ব্রেইনকে প্রেজেন্ট পয়েন্টে রেখে এগিয়ে চলুন। অতীতে যা ছিল তা সব কিছু তো চলেই গেছে, আর দূরে থাকা ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা করতে থাকলে শুধু চিন্তায় করে যেতে হবে।
এই চিন্তা হয়তো কোনদিন শেষ হবে না। আর তাহলে হয়তো এই চিন্তা করতেই আপনার মাথার সব চুল সাদা হয়ে যাবে। কিন্তু আসল শক্তি তো রয়েছে বর্তমান কালে তাই ব্রেইনের ফুলপাওয়ার কে প্রেজেন্ট মুমমেন্টে ব্যবহার করুন। আর দেখুন কিভাবে ম্যাজিকের মতই আপনার ভবিষ্যৎ পরিবর্তন হতে থাকবে। আর আপনাকে লাইফের সেই সব কিছু খুব সহজেই পাইয়ে দেবে। যা কিছু পাওয়ার কথা হয়তো এক সময় আপনি আপনার স্বপ্নেও ভাবতে পারতেন না।
আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ, আপনার সময় অনেক অনেক ভালো কাটুক এবং সর্বদা সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এটাই কাম্য।